Friday, April 30, 2010

Windows Server 2003 তে DNS Server ইনস্টলেশন ও কনফিগারেশন


আমরা Windows Server 2003 ব্যবহার করে ডি এন এস কনফিগার করব আর নিচের সার্ভার নেম, আই পি ও ডোমেইন উদাহারন হিসেবে ব্যবহার করব।
Server Name: w2k3
IP: 192.168.1.1
Domain: itgenius.com

১. Start-Settings-Control Panel থেকে Add/Remove Programs ওপেন করুন। বাম পাশের বক্স থেকে Add/Remove Windows Components এ ক্লিক করুন। Windows Components Wizard ওপেন হবে। স্ক্রল করে Networking Services এ ক্লিক করে হাইলাইট করুন। Details… বাটনে ক্লিক করে Networking Services উইন্ডো ওপেন করুন। Domain Name System (DNS) এ টিক মার্ক দিন। OK বাটন প্রেস করুন। Next বাটনে প্রেস করার পর ডি এন এস সার্ভার ইনস্টলেশন শুরু হবে এবং আপনাকে Windows Server 2003 এর সিডি সিডিরমে দিতে বলবে। সিডি দেওয়ার পর ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া শেষ হবে। Finish বাটন প্রেস করুন।

২. Start-Settings-Control Panel-Administrative Tools-DNS রান করুন। DNS উইন্ডো ওপেন হবে। Server এ রাইট মাউস ক্লিক করে Configure a DNS Server… সিলেক্ট করুন। Next এ ক্লিক দিন।

৩. Create forward and reverse lookup zones সিলেক্ট করে Next এ ক্লিক দিন।

৪. Yes, create a forward lookup zone now সিলেক্ট করে Next এ ক্লিক দিন।

৫. Primary zone সিলেক্ট করে ২ বার Next এ ক্লিক দিন।

৬. Zone Name: এ লিখুন itgenius.com। ২ বার Next এ ক্লিক দিন।

৭. Yes, create a reverse lookup zone now সিলেক্ট করে এ ক্লিক দিন।

৮. Primary zone সিলেক্ট করে ২ বার Next এ ক্লিক দিন।

৯. Network ID: তে লিখুন 192.168.1। ৩ বার Next দিন।

১০. Finish দিন।

১১. itgenius.com এ রাইট মাউস ক্লিক করে New Host… ক্লিক করুন। New Host উইন্ডো ওপেন হবে। Name এ দিন W2K3, IP address: এ দিন 192.168.1.1 । Create associated pointer (PTR) record এ টিকমার্ক দিন। Add Host ক্লিক করুন। New Host উইন্ডো বন্ধ করুন।

১২. Start of Authority তে রাইট মাউস ক্লিক করে Properties সিলেক্ট করুন। itgenius.com Properties উইন্ডো ওপেন হবে। Start of Authority (SOA) ট্যাবে ক্লিক করে Primary Server: এ লিখুন w2k3.itgenius.com এবং Responsible Person: এ admin.itgenius.com. লিখুন। Apply দিন। Name Servers ট্যাবে ক্লিক করে Add… এ ক্লিক করুন। Server Name: এ লিখুন w2k3.itgenius.com এবং IP address: এ 192.168.1.1 লিখে Add ক্লিক করে OK দিন। Apply দিন। Zone Transfer ট্যাবে ক্লিক করে Allow zone transfers: এ টিকমার্ক দিন। Only to servers listed on the name servers tab সিলেক্ট করে Apply দিন।

১৩. itgenius.com এ রাইট মাউস ক্লিক করে Update Server Data File এ ক্লিক করুন। আপডেট করার পর আবার itgenius.com এ রাইট মাউস ক্লিক করে Reload দিন। OK দিন।

১৪. আপনার ডি এন এস সার্ভার রেডি। ঠিকমত কাজ করছে কিনা চেক করার জন্য Start-Run এ cmd লিখে OK দিন। কমান্ড প্রম্পট ওপেন হবে। নিচের কমান্ডগুলো লিখুন
nslookup
itgenius.com

সব কিছু ঠিক থাকলে নিচের ফলাফল দেখতে পাবেন
Server: w2k3.itgenius.com
Address: 192.168.1.1

Name: itgenius.com

source:

উইন্ডোজ এক্সপিতে VPN ক্লায়েন্ট সেটাপ

উইন্ডোজ এক্সপিতে VPN ক্লায়েন্ট সেটাপ করা তেমন জটিল কিছু না। মাত্র কয়েকটা ধাপেই আপনি এটা শেষ করতে পারেন। তবে প্রথমে যা নিশ্চিত হতে হবে তা হল পিসিতে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি ঠিক আছে কিনা। কারণ ইন্টারনেট ছাড়া VPN কাজ করবে না। এরপর নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন:

১. Start Menu -> (Settings) -> Control Panel এ যান।
২. Network Connections এ ডাবল ক্লিক করুন।
৩. Network Tasks এর অধীনে Create a new connection ক্লিক করুন। Network Connection Wizard চালু হবে।
৪.Next এ ক্লিক করুন। Connect to the network at my workplace সিলেক্ট করে Next এ ক্লিক করুন। ৫. Virtual Private Network connection সিলেক্ট করে Next এ ক্লিক করুন।
৬. আপনার কোম্পানীর নাম লিখে Next এ ক্লিক করুন। উদাহারণ:- Microsoft।
৭. Host name or IP address এ আপনার কোম্পানীর VPN সার্ভারের FQDN(Fully Qualified Domain Name) অথবা আইপি এড্রেস লিখে Next এ ক্লিক করুন। উদাহারণ:-  example.microsoft.com অথবা 157.54.0.1।
৮. Add a shortcut to this connection to my desktop এ টিক মার্ক দিয়ে Finish এ ক্লিক করুন।
৯. ডেস্কটপে একটা শর্টকাট তৈরী হবে। লগিন করতে চাইলে ডাবল ক্লিক করে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড(আপনার কোম্পানীর আইটি এডমিনিস্ট্রেটরের কাছ থেকে পাবেন) দিয়ে VPN সার্ভারে লগিন করতে হবে।
source

VPN কি?


VPN শব্দটার সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। শব্দটা শুনে থাকলেও অনেকের এই সর্ম্পকে তেমন কোন ধারনা নেই। আপনাদেরকে আমি এ ব্যাপারে যতটুকু সম্ভব সহজভাবে একটা ধারণা দেবার চেষ্টা করব। Virtual Private Network কে সংক্ষেপে VPN বলা হয়। আক্ষরিক অনুবাদ করলেই আপনারা বুঝতে পারছেন যে, একটা কাল্পনিক প্রাইভেট নেটওয়ার্কের কথা বলা হচ্ছে। নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে আমরা তথ্য আদান প্রদান করে থাকি। একটা প্রতিষ্ঠানের সবগুলো পিসির মধ্যে নেটওয়ার্কিং করা থাকলে খুব সহজেই সবাই একে অপরকে ইমেইল, ফাইল ইত্যাদি তথ্য আদান প্রদান করতে পারে। আমরা সাধারনত প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বলতে অফিসের সবগুলো পিসি একটা জায়গায় সংযুক্ত এটাকেই বুঝি। বাসায় অনেকেই আমরা ইন্টারেনট ব্যবহার করি। ইন্টারনেটকে বলা হয় পাবলিক নেটওয়ার্ক। এর বিস্তৃতি সারা পৃথিবী জুড়ে। প্রাইভেট নেটওয়ার্ক আর পাবলিক নেটওয়ার্কের মধ্যে মূল পার্থক্য হল প্রাইভেট নেটওয়ার্কে শুধুমাত্র ওই নেটওয়ার্কের সদস্যগণ একজন আরেকজনের সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে কিন্ত পাবলিক নেটওয়ার্কে পৃথিবীর যে কেউ যে কারো সাথে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারে। পাবলিক নেটওর্য়াক বা ইন্টারনেটে যেহেতু পৃথিবীর সবাই সংযুক্ত তাই এখানে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থেকে যায়। এখন ধরা যাক, একজন প্রাইভেট নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারী তার নেটওয়ার্কের বাইরে অবস্থান করছে(অফিস ঢাকাতে সে অবস্থান করছে ব্যাংককে)। এই ক্ষেত্রে সে তার নেটওয়ার্কে সংযোগ স্থাপন করতে চাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার ছাড়া উপায় নেই। যেহেতু ইন্টারনেট ব্যবহার করে সরাসরি তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে তথ্যের গোপনীয়তা ফাঁস হয়ে যাবার একটা ঝুঁকি থাকে, তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করে নিজের নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হওয়ার নিরাপদ পদ্ধতি হল VPN। এই পদ্ধতিতে ব্যবহারকারী এবং প্রাইভেট নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করার জন্য ইন্টারনেটে একটি কাল্পনিক সুড়ঙ্গ তৈরী হয়। এই পদ্ধতিতে তথ্য এনক্রিপ্টেড অবস্থায় আদান-প্রদান হয় ফলে সুরক্ষিত থাকে। VPN এর জন্য প্রাইভেট নেটওয়ার্কে একটা VPN সার্ভার থাকে এবং ব্যবহারকারীর পিসিতে VPN ক্লায়েন্ট কনফিগার থাকে। যখন কোন ব্যবহারকারী VPN এর মাধ্যমে তার প্রাইভেট নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে চাইবে প্রথমে তার পিসিতে ইন্টারনেট কানেকশন নিশ্চিত করতে হবে এর পর VPN ক্লায়েন্টএর মাধ্যমে VPN সার্ভারে লগিন করবে। লগিন করার পর যদিও ব্যবহারকারী তার নেটওয়ার্ক থেকে অনেক দুরে অবস্থান করছে তারপর ও সে প্রাইভেট নেটওয়ার্কের সব সুযোগ সুবিধাগুলো পাবে।

Windows Server 2003 তে VPN কনফিগারেশন



ধরে নিচ্ছি, আমাদের সার্ভারের নাম ও আইপি এড্রেস নিম্নরুপ। এবং আমরা এই সার্ভারে VPN কনফিগার করব।
Server Name    : w2k3
IP Address    : 192.168.1.1

১. Start ->Programs ->Administrative Tools -> Routing and Remote Access এ ক্লিক করুন।

২. w2k3 (local) এ রাইট ক্লিক করে Configure and Enable Routing and Remote Access এ ক্লিক করুন।

৩. Next দিয়ে Virtual Private Network (VPN) access and NAT সিলেক্ট করুন। Next দিন।

৪. এই ধাপে আপনাকে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত NIC টি সিলেক্ট করতে হবে। ধরে নিচ্ছি, আমরা ডেডিকেটেড ব্রডব্যান্ড কানেকশন ব্যবহার করি। ডেডিকেটেড ব্রডব্যান্ড কানেকশন এর ক্ষেত্রে সার্ভারে কমপক্ষে দুটো NIC থাকবে। একটা NIC তে আপনার ল্যানের আইপি দেওয়া এবং অন্য NIC তে ISP থেকে পাওয়া আই পি দেওয়া। যে NIC তে ISP থেকে পাওয়া আই পি দেওয়া হয়েছে সেটি সিলেক্ট করে Next দিন। খেয়াল রাখবেন Enable security on the selected interface by setting up Basic Firewall এ বাই-ডিফল্ট টিক চিহ্ন থাকে সেটি তুলবেন না।

৫. এই ধাপে আপনার ল্যানের সাথে যুক্ত NIC টি সিলেক্ট করতে হবে। যে NIC তে ল্যানের আই পি দেওয়া হয়েছে সেটি সিলেক্ট করে Next দিন।

৬. From a specified range of addresses সিলেক্ট করে Next দিন।

৭. New বাটনে ক্লিক করুন। New Address Range উইন্ডোতে নিচের তথ্যানুযায়ী পূরণ করে OK ক্লিক করুন। এরপর Next দিন। 241 থেকে 254 পর্যন্ত আইপি ব্যবহার করে এক সাথে ১৪ জন ইউজার VPN এ কানেক্ট করতে পারবে।
Start IP address: 192.168.1.241
End IP address: 192.168.1.254

৮. এই ধাপে আবার আপনার ল্যানের সাথে যুক্ত NIC টি সিলেক্ট করতে হবে। যে NIC তে ল্যানের আই পি দেওয়া হয়েছে সেটি সিলেক্ট করে Next দিন।

৯. No, use Routing and Remote.....বাই-ডিফল্ট সিলেক্ট করাই থাকে Next দিন। এবার Finish দিন। আপনার সার্ভারে VPN কনফিগার হয়ে গেল।

ইউজার সেটিং:
বাই-ডিফল্ট কোন ইউজারের VPN এক্সেস পারমিশন থাকে না।
কোন ইউজারকে VPN এক্সেস পারমিশন দিতে চাইলে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন।
১. একটিভ ডিরেক্টরি ইনস্টল করা থাকলে, Start ->Programs ->Administrative Tools -> Active Directory Users and Computers এ ক্লিক করুন।
অথবা,
একটিভ ডিরেক্টরি ইনস্টল করা না থাকলে, Start ->Programs ->Administrative Tools -> Computer Management এ ক্লিক করুন।
২. যে ইউজারকে VPN এক্সেস দিতে চান তার উপর ডাবল ক্লিক করুন। Dial-In ট্যাবে ক্লিক করুন। Remote Access Permissions এর অধীনে Allow access সিলেক্ট করুন। OK ক্লিক করুন।
৩. এই ইউজার VPN এর মাধ্যমে ল্যানে প্রবেশ করতে পারবে।

source:

Windows Server 2003 তে Web Server ইনস্টলেশন ও কনফিগারেশন

উইন্ডোজ সার্ভার ২০০৩ তে ওয়েব সার্ভার ইনস্টল এবং কনফিগার করা খুবই সোজা। কারণ বাই-ডিফল্ট এটা ইনস্টল হয়ে থাকে। ফলে, খুব সামান্য কনফিগারেশন বা কোন কনফিগারেশন ছাড়াই ওয়েব সার্ভার চালানো যায়। ধরে নিচ্ছি, আমাদের নেটওয়ার্কে DNS সার্ভার করা আছে। যার বিস্তারিত নিম্নরুপ:

Server Name: w2k3
IP: 192.168.1.1
Domain: itgenius.com

এবং আমরা একই সার্ভারে Web সার্ভার ইনস্টল করব। তাহলে দেখুন Windows Server 2003 তে কিভাবে ওয়েব সার্ভার কনফিগার করা যায়।


বি: দ্র:- Internet Information Services (IIS) যদি বাই-ডিফল্ট ইনস্টল থাকে সেক্ষেত্রে ১নং ধাপ করার প্রয়োজন নাও হতে পারে।

১. Start-Settings-Control Panel-Add/Remove Programs ওপেন করুন। বাম পাশের বক্স থেকে Add/Remove Windows Components এ ক্লিক করুন। Windows Components Wizard ওপেন হবে। স্ক্রল করে Application Server এ ক্লিক করে হাইলাইট করুন। Details… বাটনে ক্লিক করে Internet Information Services (IIS) এ ক্লিক করে হাইলাইট করুন। Details… বাটনে ক্লিক করে Common Files এবং Internet Information Services Manager এ টিক মার্ক দিন। World Wide Web Service এ ক্লিক করে হাইলাইট করুন। Details… বাটনে ক্লিক করে World Wide Web Service এ টিক মার্ক দিন। OK -> OK -> OK বাটন প্রেস করুন। Next বাটনে প্রেস করার পর ওয়েব সার্ভার ইনস্টলেশন শুরু হবে। সিডি চাইলে আপনাকে Windows Server 2003 এর সিডি সিডিরমে দিতে হবে। ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর Finish বাটন প্রেস করুন।

২. D ড্রাইভে Web নামে একটা ফোল্ডার তৈরী করুন।

৩. Start Menu -> Programs -> Administrative Tools -> Internet Information Services (IIS) Manager রান করুন।

৪. সার্ভার থেকে Web Sites সিলেক্ট করুন। ডানপাশে Default Web Site এ রাইট ক্লিক দিয়ে Properties এ ক্লিক করুন। Default Web Site Properties ওপেন হবে।

৫. Home Directory ট্যাবে Local path এ D:\Web লিখে Apply দিন। ওয়েব সার্ভার প্রস্তুত।

৬. আপনার তৈরী করা ওয়েব সাইটটি Web ফোল্ডারে রাখুন।

৭. যেকোন ক্লায়েন্ট পিসিতে Internet Explorer রান করে এড্রেসবারে http:\\itgenius.com লিখে এন্টার দিন। আপনার সাইট ওপেন হবে।

source:

Thursday, April 29, 2010

ফ্রীলেন্সিং শেখার ৮ টি বই (সম্পুন্ন ফ্রী)।

বাংলাদেশের সবার মধ্যেই Freelancing মাধ্যমে টাকা উপার্জন করার ইচ্ছা আছে, কিন্তু আমাদের দেশে এই রকম জানার বিশাল কোনো জায়গা নাই। মনে হই জাকারিয়া ভাই এর ব্লগটি ই একমাত্র বাংলাদেশ এর নতুনদের Freelancing করার জন্য অনুপ্রানিত করে। যাই হোক অনলাইনে আপনি ফ্রীলেন্সিং শেখার জন্য অনেক বই পাবেন, কিন্তু সবসময় ফ্রী তে পাওয়া যাই না। তাই এখানে আপনাদের জন্য অনক খুজতে খুজতে বের করলাম ফ্রীলেন্সিং শেখার ৮ টি বই. আশা করি কাজে লাগবে অনকের ই…..

The Principles of Successful Freelancing

ThePrinciplesofSuccessfulFreelancing ফ্রীলেন্সিং শেখার ৮ টি বই (সম্পুন্ন ফ্রী)। Delete হওয়ার আগেই Download করেন.... | Techtunes
http://rapidshare.com/files/327327997/The_Principles_of_Successful_Freelancing.rar

The Unlimited Freelancer

TheUnlimitedFreelancer ফ্রীলেন্সিং শেখার ৮ টি বই (সম্পুন্ন ফ্রী)। Delete হওয়ার আগেই Download করেন.... | Techtunes
http://rapidshare.com/files/327329922/The_Unlimited_Freelancer.rar

A Guide To Making Passive Income

notbythehour 1 ফ্রীলেন্সিং শেখার ৮ টি বই (সম্পুন্ন ফ্রী)। Delete হওয়ার আগেই Download করেন.... | Techtunes
http://rapidshare.com/files/327316736/A_Guide_To_Making_Passive_Income.rar

Rockstar WordPress Designer

RockstarWordPressDesigner ফ্রীলেন্সিং শেখার ৮ টি বই (সম্পুন্ন ফ্রী)। Delete হওয়ার আগেই Download করেন.... | Techtunes
http://rapidshare.com/files/327325289/Rockstar_WordPress_Designer.rar

SOURCE:

ভিডিও টিউটোরিয়াল ফ্রিতে ডাউনলোড করুন

প্রযুক্তির এই যুগে এখন কোন প্রতিষ্ঠানে না গিয়ে আপনি COMPUTER COURSE গুলো ঘরে বসেই শিখতে পারেন।
এই জন্য আপনি যা শিখতে চাচ্ছেন তার ভিডিও টিউটোরিয়াল ডাউনলোড করতে হবে।
নিচের সাইটিতে PHP, FLASH, ADOBE PHOTOSHOP, 3DS MAX, HTML, XHTML, MAYA, DREAMWEAVER CS3, WORD 2007, OUTLOOK 2007, Exel 2007, Powerpoint 2007,Web Design, CCNA, MCSE, GRAPHICS DESIGN সহ আরও অনেক কিছুর ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে।
http://my-video-tutorial.blogspot.com/

ডাউনলোড করুন ফ্রি Corel VideoStudio Pro X3

আমরা সবাই টুকিটাকি ভিডিও এডিটিং এর কাজ করি তাই আপনাদের জন্য সুনদর একটি ভিডিও এডিটিং সফটয়্যার নিয়ে হাজির হলাম।
কোরেল ভিডিও স্টুডিও প্রো এক্স 3
CVS ডাউনলোড করুন ফ্রি Corel VideoStudio Pro X3 | Techtunes
ঃ সাথে থাকছে ‍ঃ
01.Corel Digital Studio 2010
02.Corel DVD Movie Factory 2010

What’s New

Create, edit, render and share faster than ever with VideoStudio Pro X3—the best video-editing software for making HD movies. Now two times faster, it simplifies your entire workflow so you can focus on the creative aspects of movie making, without your software getting in the way.

Dramatically enhanced speed and performance

  • New! Hardware acceleration for Intel® Core™i7, NVIDIA® CUDA™ and AMD
  • New! Launcher – quick access to express or advanced editing modes
  • New! Express Edit mode – make movies in minutes!
  • Enhanced! Smart Proxy for faster previewing and more responsive HD editing
  • Enhanced! All-new interface for a faster video-editing workflow

Studio-quality effects and templates

  • New! Professionally designed templates from RevoStock®—worth over $500 US!
  • New! Real-time effects, including NewBlue®FX filters with key framing
  • New! Effects for compositing and video animation, including RotoSketch and AutoSketch
  • New! Multi-track filters that let you add effects to each of your tracks
  • New! GPU-accelerated high-speed filters with real-time preview
  • New! Customizable, royalty-free audio tracks from SmartSound®
  • Enhanced! Title effects for easy compositing

HD enhancements

  • New! Blu-ray authoring with Hollywood-style menus, titles, transitions and effects
  • New! HD authoring to standard DVD media
  • New! Web-ready files – save HD MPEG-4 files for the Web with H.264 compression

More sharing options

  • New! Upload directly to Vimeo®, Facebook®, YouTube™ and Flickr® in standard or HD
  • Enhanced! DVD authoring – output to CD, DVD or Blu-ray Disc™
  • Enhanced! Save to more file formats, including AVI, FLV, MP3 encode, AC3 5.1, AVCHD™, HD MPEG-2 and MPEG-4
  • Enhanced! Send to more devices, including iPod®, iPhone® and PSP®

System Requirements

  • Microsoft® Windows® 7, Windows Vista® or Windows® XP with latest service packs installed (32-bit or 64-bit editions)
  • Intel® Core™ Duo 1.83 GHz, AMD Dual-Core 2.0 GHz or higher recommended
  • 1 GB RAM (2 GB or higher recommended)
  • 128 MB VGA VRAM or higher (256 MB or higher recommended)
  • 3 GB of free hard drive space
  • Minimum display resolution: 1024 x 768
  • Windows-compatible sound card
  • Windows-compatible DVD-ROM drive for installation
  • Recordable DVD required for creating DVDs
  • Recordable Blu-ray™ drive required for creating Blu-ray™ discs
  • Internet connection required for online features

Input/Output Device Support:

  • 1394 FireWire cards for use with DV/D8/HDV™ camcorders
  • Support for OHCI Compliant IEEE-1394
  • USB Video Class (UVC) DV cameras
  • Analog capture cards for analog camcorders (VFW WDM support for Windows XP and Broadcast Driver Architecture support for Windows Vista/Windows 7)
  • Analog and Digital TV capture devices (Broadcast Driver Architecture support)
  • USB capture devices: Web cameras and disc/memory/hard drive camcorders
  • AVCHD™, AVCHD™ Lite and BD camcorders
  • DV, HDV™ and DVD camcorders
  • Flip Video camcorders
  • Digital still cameras
  • Windows-compatible Blu-ray, DVD-R/RW, DVD+R/RW, DVD-RAM or CD-R/RW drive
  • Apple® iPhone®, iPod® Classic with video, iPod® Touch, Sony® PSP®, Pocket PC, Smartphones

Input Format Support:

  • Video: AVI, MPEG-1, MPEG-2, AVCHD, MPEG-4, H.264, BDMV, DV, HDV™, DivX®, QuickTime®, RealVideo®, Windows Media® Format, MOD (JVC® MOD File Format), M2TS, M2T, TOD, 3GPP, 3GPP2
  • Audio: Dolby® Digital Stereo, Dolby® Digital 5.1, MP3, MPA, WAV, QuickTime, Windows Media Audio
  • Images: BMP, CLP, CUR, EPS, FAX, FPX, GIF, ICO, IFF, IMG, J2K, JP2, JPC, JPG, PCD, PCT, PCX, PIC, PNG, PSD, PSPImage, PXR, RAS, RAW, SCT, SHG, TGA, TIF, UFO, UFP, WMF
  • Disc: DVD, Video CD (VCD), Super Video CD (SVCD)

Output Format Support:

  • Video: AVI, MPEG-1, MPEG-2, AVCHD, MPEG-4, H.264, BDMV, HDV, QuickTime, RealVideo, Windows Media Format, 3GPP, 3GPP2, FLV
  • Audio: Dolby Digital Stereo, Dolby Digital 5.1, MPA, WAV, QuickTime, Windows Media Audio, Ogg Vorbis
  • Images: BMP, JPG
  • Media: CD-R/RW, DVD-R/RW, DVD+R/RW, DVD-R Dual Layer, DVD+R Double Layer, BD-R/RE

Windows Movie Maker দিয়ে Movie তৈরী করুন

ভিডিও এডিটিং-এর সবচেয়ে সহজ এবং প্রাথমিক কাজগুলো Windows Movie Maker দিয়ে করা যায় । Windows Movie Maker সফটওয়্যারটি Windows XP-এর সাথে বিল্ডইন অবস্থায় থাকে । এই সফটওয়্যারের কাজ অনেকেই জানেন , এমনকি অনেকেই Ulead Video Studio এ অনেক পারদর্শী । Ulead Video Studio এর কাজ শেখার আগে Windows Movie Maker এর কাজগুলো জানা দরকার । আসুন আর কথা না বাড়িয়ে দেখি কিভাবে Windows Movie Maker দিয়ে ভিডিও সম্পাদন করা যায় ।
Windows Movie Maker-এর কাজগুলো নিম্নরুপ-
১) start > All Programs > Windows Movie Maker এ ক্লীক করুন ।
 Windows Movie Maker দিয়ে Movie তৈরী করুন !! [আসিতেছে Ulead Video Studio এর ধারাবাহিকপর্ব] | Techtunes
২) বাম পাশের Movie Tasks এর Capture Video হতে video বা picture Import করুন । আর মিউজিক দিতে চাইলে audio or music picture Import করুন ।
 Windows Movie Maker দিয়ে Movie তৈরী করুন !! [আসিতেছে Ulead Video Studio এর ধারাবাহিকপর্ব] | Techtunes
২) video বা picture Import করার পর video বা picture গুলোকে সিলেক্ট করে সবার নিচে timeline এ ড্রাগ করুন অথবা মাউসের ডান বাটন অপশন হতে add to timeline এ ক্লীক করুন।
 Windows Movie Maker দিয়ে Movie তৈরী করুন !! [আসিতেছে Ulead Video Studio এর ধারাবাহিকপর্ব] | Techtunes
৩) এরপর বাম পাশের Movie Tasks এর Edit Movie হতে video effects, video transitions এবং titles or credits ছবিগুলোতে ড্রাগের মাধ্যমে timeline-এর ছবিতে প্রয়োগ করুন এবং Storyboard হতে আপনার প্রয়োজনত transition , Audio , Audio/Music এবং Title Overlay সংশোধন করুন । কাজ করার সময় ডানপাশের প্লেয়ার হতে মাঝে মাঝে চেক করতে পারবেন ।
 Windows Movie Maker দিয়ে Movie তৈরী করুন !! [আসিতেছে Ulead Video Studio এর ধারাবাহিকপর্ব] | Techtunes
৪) বাম পাশের Movie Tasks এর Finish Movie হতে save to my computer এ ক্লীক করে তৈরিকৃত Movieটি আপনার হার্ডডিস্কে সংরক্ষন করুন ।
 Windows Movie Maker দিয়ে Movie তৈরী করুন !! [আসিতেছে Ulead Video Studio এর ধারাবাহিকপর্ব] | Techtunes
৫) এবার আপনার তৈরিকৃত Movieটি দেখুন আপনার প্লেয়ারে । এই Movieটিকে যেকোন কনভার্টার দিয়ে সুবিধাজনক ফরমেটে ফরমেট করা যাবে এবং একে সিডিতে রাইট করা যাবে ।
Windows Movie Maker সফটওয়্যারটি খুবই ছোট , তাই বড় ধরনের কাজ এই সফটওয়্যারটি দ্বারা করা সম্ভব হয়না । Ulead  Video Studio সফটওয়্যার দ্বারা ভিডিও এডিটিং-এর অনেক কাজ করা যায় । Ulead Video Studio Plus-10.0 এর সাইজ ১৩৯ মেগাবাইট । আপনাদের সাড়া পেলে আমি Ulead Video Studio-এর কাজগুলো ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করবো । Ulead Video Studio এর কাজগুলো করার আগে Windows Movie Maker এর কাজগুলো ভালোভাবে চর্চা করুন ।

ট্যালি ৯ টিউটোরিয়াল (ধারাবাহিক) পর্ব-১

ট্যালি দিয়ে খুব সহজেই আপনার প্রতিষ্ঠানের হিসাব নিকাশ কে কম্পিউটারাইজ করে নিতে পারেন।

ফিচারস

  • লেজার বুক
  • প্রতিটি লেনদেনে জন্য ভাউচার
  • ট্রাইল ব্যালেন্স
  • ব্যালেন্স শীট
  • ইনভেনটরি
  • পে-রোল
  • কস্ট সেন্টার
  • পয়েন্ট অফ সেলস
  • ডে বুক
  • ডাটা ইমপোর্ট এবং ব্যাকআপ
  • নেটওয়ার্ক সাপোর্ট
  • মাল্টি ল্যাঙ্গুয়েজ
  • মাল্টি কারেন্সী
  • একাধিক ইউজার
  • এবং অন্যান্য
এটির সব চেয়ে বড় সুবিধা দেখলাম, এটি ইন্সটল করে নিয়ে , এর ইন্সটল করা ফোল্ডারটি আপনার পেন ড্রাইভে কপি করে নিন এবং অন্য আরেকটি কম্পিউটারে সেটি অপেন করে দেখুন, কি অবাক হয়ে গেলেন! ভার্সন ৯ এ আমি ট্রাই করে
দেখেছি, ভালই কাজ করে।
ট্যালি একটি কর্মাসিয়াল একাউন্টিং সফটওয়্যার তাই এটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে পে করতে হবে। তবে আশার কথা হলো এর একটি এডুকেশন ভার্সন রয়েছে যা দিয়ে আপনি লারনিং এর কাজ গুলো চালিয়ে যেতে পারবেন। আর কিছু কমু না কইলে বুইঝা ফালাইবেন।
প্রশ্ন জাগতে পারে , আমি তো একাউন্টিং জানি না, আমি কি শিখতে পারবো? জী পারবেন, তার জন্য আপনাকে একাউন্টিং খুব একটা জানতে হবে না।
আসুন ট্যালি শিখার আগে , যে প্রতিষ্ঠানের জন্য এটি ব্যবহার করবেন তার ধরন কি তা জেনে নিই।
tally ট্যালি ৯ টিউটোরিয়াল (ধারাবাহিক) পর্ব ১ | Techtunes

ধরে নেন আপনার প্রতিষ্ঠানে নিম্নের কাজগুলি হয়ে থাকে

১। পন্য ক্রয়
২। স্টক
৩। বিক্রয়
৪। ক্রয় এবং বিক্রয় ফেরত
৫। বিভিন্ন ধরনের খরচ ( বেতন , বিল ইত্যাদি)
৬। ব্যাংকিং

আবার ধরি আপনার একটি কম্পিউটার প্রতিষ্ঠান আছে , যেখানে নিম্নের কাজ গুলি হয়ে থাকেঃ


১। পন্য ক্রয়
২। স্টক
৩। প্রাইস লিস্ট ( খুচরা , পাইকারী, স্পেসাল অফার)
৪। বিক্রয়
৫। সার্ভিসিং
৬। ট্রেনিং
৭। ব্যাংকিং
৮। বিভিন্ন ধরেন খবর
৯। বিবিধ ইনকাম
আবার কোন কোন প্রতিষ্ঠান আছে, এতো সেতো বুঝি না বাপু, ১০০০০ (দশ হাজার) টাকার পন্য ক্রয় করেছি, ১১০০০ ( এগার হাজার) টাকায় বিক্রয় করেছি , কোন স্টক টেস্টক এর হিসাব রাখি না।

এবার আসনু হালকা পাতলা হিসাব বিজ্ঞান জানার চেস্টা করি


একটা লেনদেন এর দুটা সাইড থাকে । যেমনঃ আপনি ১০ টাকা দিয়ে একটি কলম ক্রয করেছেন , এতে আপনি ( ক্রেতা )পেলন পন্য এবং আপনার কাছ হতে চলে গেল ১০ টি টাকা। এর মানে কি দাড়ালো , টাকার বিনিয়মে একটা পন্য পেলেন। এখানে যা পেলেন(পন্য) তা ডেবিট এবং যা হারালেন( টাকা) তা ক্রেডিট। কি টিউনার ভাই সকল এতটুকু কি বুঝে এসেছে?
একটা প্রতিষ্ঠানের হিসাবের দুটা দিক থাকে। দায় এবং সম্পত্তি। আর বেশী কিছু জানার দরকার নেই , হিসাব বিজ্ঞানের এই সামান্য জ্ঞান নিয়েই আমরা ট্যালি শিখে নিতে পারবো।
[ তবে একখান কথা, ভালভাবে শিখার জন্য হিসাব বিজ্ঞানের উপর অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে। ]\

SOURCE:

ভিডিও এডিটিং এর ফ্রি সফটওয়্যারের তালিকা(উইন্ডোজের জন্য )

আমাদের অনেক সময় ভিডিও এডিটিং করতে হয় বা করতে ইচ্ছা করে।তো তখন আমরা সাধারণত উইন্ডোজ মুভি মেকার ব্যবহার করি।কিন্তু উইন্ডোজ মুভি মেকারও কিছু কমতি আছে যা আমরা জেনেও ব্যবহার করি কারণ আমরা টাকা দিয়ে দামি সফ্ট কিনতে পারি না।তাই আমাদের মুক্ত সফটওয়্যার ছাড়া গতি নেই।কিন্তু মুক্ত সফটওয়্যার আবার খুঁজে পেতেও অনেক সময় লেগে যায়।তাই আমি ভাবলাম টেকটিউনসে একটা টিউন করি যেখানে সমস্ত প্ল্যাটফর্মের(WINDOWS, MAC, LINUX) জন্য ভিডিও সম্পাদনার কাজে ব্যবহার করা যায় এমন সব জোস সফটের নাম ও ডাউনলোড লিংক থাকবে। আজকের টিউনে আমার জানা (উইন্ডোজ জন্য ) ভিডিও সম্পাদনার মুক্ত সফটওয়্যার গুলা নিচে দিলাম।আপনারাও এই টিউনে মন্তব্য করে আপনার জানা (উইন্ডোজ জন্য ) মুক্ত সফটওয়্যার মানে ফ্রিওয়্যারটির নাম ও ডাউনলোড লিংক দিতে পারেন।

Windows Free Media Editor

এটাকে আমরা উইন্ডোজ মুভি মেকার নামে চিনি।মাইক্রোসফ্টটের ওয়েবসাইটে এটার আপগ্রেড ভার্সন উইন্ডোজ মুভি মেকার ২ পাবেন। এছাড়াও আপনি প্লাস প্যাকেজ নামে নতুন সব addons গুলাও ডাউনলোড করতে পারবেন।
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.microsoft.com/windowsxp/using/moviemaker/default.mspx
বা
http://v4.windowsupdate.microsoft.com/en/default.asp

Blender

এটিও একটি ভাল মানের মুক্ত সফটওয়্যার যেটা আপনি সব অপারেটিং সিস্টেমেই ব্যবহার করতে পারবেন।এটিতে আরো যা বেশি করতে পাবেন -
• model
• shade
• animate
• render
• composite
• interactive 3d
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.blender.org/

Jashaka

এটি পৃথিবীর প্রথম ভিডিও Effects সম্পাদনা করার মুক্ত সফটওয়্যার এবং এটি কি কাজের একটা জিনিস না ব্যবহার করলে বুঝতে পারবেন না।
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে –
http://www.jahshaka.org/

Virtual dub

এটি একটি পাওয়ার ফুল ভিডিও এডিটিং সফ্টওয়্যার।যা আপনার চাহিদার চেয়ে বেশি কাজ দেবে যেমন -
* compression codecs,
* splitting,
* addition of audio tracks.
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.virtualdub.org/

WAX

এটি একটি উচ্চ কার্যকারিতা সম্পূর্ণ ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার।
এর গুনই হল যে এটা ব্যবহার করা খুব সহজ।
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.debugmode.com/wax/

Zwei-Stein

এটার যে বৈশিষ্ট্য তা হলো non-linear, non-destructive video compositing করা যা কিনা আপনি অন্য কোন সফ্ট এ পাবেন না।
256 video, audio and still image clips,
64 effects chained serially.
Cropping, panning.
custom effects
automatic key frames.
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.thugsatbay.com/tab/?q=zweistein_download

ZS4 Video Editor

এটার যে বৈশিষ্ট্য তা হলো এটা আপনাকে একজন ভিডিও এডিটিং বিশেষজ্ঞ করে তুলবে তার মানে বুঝতেই পারছেন এর কত গুন।
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.zs4.net/free-software-downloads

Avedit

এটা AVI ফাইলের জন্য একটি গ্রেট টুল। বৈশিষ্ট্য গুলা -
Regardless of small executable size,
unlimited power of digital video processing.
high-tech tricks included,
এছাঁড়াও এটা দিয়ে আরো কিছু জোস কাজ করা যায় যেমন –
video warping,
color restore,
noise reduction,
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.am-soft.ru/aviedit.html

Avidemux

এটা আমার প্রিয় একটি ভিডিও এডিটিং টুল। বৈশিষ্ট্য গুলা -
simple cutting,
filtering and encoding tasks.
এটিতে অনেক রকমের ফাইলে কাজ করা যায় – AVI, DVD compatible MPEG files, MP4 and ASF,ইত্যাদি।
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://fixounet.free.fr/avidemux/

Atomic Learning’s FREE Video StoryBoard Pro

যারা এই ভিডিও এডিটিং লাইনে নতুন এটি তাদের জন্য।
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://movies.atomiclearning.com/k12/storyboardpro

SolveigMM AVI Trimmer

এটা ক্ষুদ্র, চটপটে, একটি সফ্ট যা ব্যবহার করতে সহজ।
বৈশিষ্ট্য হলো এটা দিয়ে আপনি YouTube.এর ভিডিও এডিটিং করতে পারবেন।
আরো জানতে এবং ডাউনলোড করতে -
http://www.solveigmm.com/?Products&p=AVITrimmer

৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে…

আমি আপনাদের এমন একটি সফটওয়্যারের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার মূল্য ৫০০০ টাকা ।
যারা ষ্টুডিও ব্যবসার সাথে জরিত তারা কেউ কেউ হয়ত নাম শুনেছেন বা কোথাও কাজ করতে দেখেছেন । সফটওয়্যারটি সংগ্রহ করতে চেয়ে ছিলেন কিন্তু দাম শুনে ‘থ’ হয়ে গেছেন । এই সফটওয়্যারটি মূলত ঢাকার পুরানা পল্টন ষ্টুডিও ব্যবসার সাথে জরিত দোকান গুলিতে পাওয়া যায় । আমিও সেখান থেকে সংগ্রহ করেছি ।যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ছবি নিয়ে কাজ করে থাকেন তাদের কাছে প্রিয় একটি সফটওয়্যার Adobe Photoshop. আমিও অনেকদিন ধরে ফটোশপে কাজ করেছি । Adobe Photoshop শিখতে অনেক সময় লাগে এবং এতে কাজ করতে অনেক ঝামেলা । যারা গ্রাফিক্সের কাজ করতে চান তারা চাইলে Photoshop না শিখেই গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারেন । কিভাবে ? আপনি CPAC Imaging PRO সফটয়্যারটি দিয়ে খুব সহজে যেকোন ধরনের ছবির কাজ করতে পারেন । CPAC Imaging PRO সফটয়্যারটি দিয়ে আপনি সাদা-কালো ছবিকে এক ক্লিকে সম্পূর্ন্ন রঙ্গিন করতে পারবেন । CPAC Imaging PRO সফটয়্যারটি দিয়ে ছবির মধে খুব সুন্দর কালার দিতে পারেন এবং খুব সহজে ঝামেলা ছাড়া এটি দিয়ে খুব দ্রুত ছবি করা যায় ।
কোন ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবতর্ন করতে গেলে মাথার চুল নিয়ে ঝামেলা হয় যেমন বাতাসে কয়েক গোছা চুল উরছে ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবতর্ন করার সময় কেটে ফেলতে হয় এতে ছবির ন্যাচারেলিটি নষ্ট হয় কিন্তু CPAC Imaging PRO সফটয়্যারটি দিয়ে খুব সহজে চুল না কেটে ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবতর্ন করা যায় । পোশাক পাল্টানো যায় । ফ্রেম সেট করা যায়
এটা সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ন হল ছবির রিটাচ করার জন্য
নিচে কিছু রিটাচ করা ছবি দেয়া হলঃ
1 ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Image2211iui ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Image2211 ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
LM00111 ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
last ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
00000426 ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Image2 ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Image000 ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Imafghgge ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Image125 ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Im ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Q ৫০০০ টাকা মূল্যের ছবি এডিটিং করার সফটওয়্যার নিন বিনা মূল্যে... | Techtunes
Hardware Minimum Requirement:
*1 GHz Processor or better
*512 MB of RAM or higher
*Display adapter and monitor with resolution 800×600 or higher
*Hard disk with 100 MB free space.
সফটওয়্যারটির সাইজ প্রায় ৬৪৬ মেগাবাইট তাই কেথাও আপলোড করতে পারি নাই ।যদি কারোও প্রয়জন হয় তা হলে আওয়াজ দিয়েন । Version-3

পিএইচপি শেখার জন্য বাংলায় কিছু টিউটোরিয়াল

ronybest 1252801164 1 logo পিএইচপি শেখার জন্য বাংলায় কিছু টিউটোরিয়াল | Techtunes
প্রজন্ম ফোরামে একজনের দেওয়া লিঙ্ক ধরে কিছু লেখা পেলাম। সম্ভবত কাজের। ( আমি নিশ্চিত না, কারণ আমি পিএইচপি জানি না। ) পরে সময় পেলে পড়ব বলে সংগ্রহে রেখেছিলাম। শেয়ার করলাম।
অধ্যায়- ১ : পিএইচপির ইতিহাস
অধ্যায়- ২ : ইনস্টলেশন
অধ্যায়- ৩ : বেসিক পিএইচপি
অধ্যায়- ৪ : অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড পিএইচপি
অধ্যায়- ৫ : স্ট্রিং
অধ্যায়- ৬ : অ্যারে লাইব্রেরী ফাংশনস
অধ্যায়- ৭ : রেগুলার এক্সপ্রেশন
অধ্যায়- ৮ : সিকিউরিটি

মাইক্রোকরন্ট্রোলার

আমার শুরুর কথাগুলো সবার সাথে শেয়ার করলাম হয়তবা অনেকের কাজে লাগতে পারে।
m1 স্বপ্নের মাইক্রোকন্ট্রোলার টিউটোরিয়াল এখন বাংলা ভাষায় পর্ব ১(সাধারণ আলোচনা)।  | Techtunes

মাইক্রোকরন্ট্রোলার:

সিঙ্গেল চিপ মাইক্রোকম্পিউটারকে মাইক্রোকন্ট্রোলার বলা হয় । এতে একটি চিপের মধ্যেই নির্দিষ্ট পরিমান RAM,ROM, EEPROM, ALU, Timer , Counter, I/O port ইমবেডেড অবস্থায় থাকে । তাই মাইক্রোকন্ট্রোলার মাইক্রোকম্পিউটারের চেয়েও দ্রুত কাজ সম্পাদন করতে পারে। এতে টাইমিং এবং কন্ট্রোল ইউনিট যুক্ত থাকায় এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের মেশিনকে সুক্ষ ও নির্ভুলভাবে নিয়ন্ত্রন করা যায়।
মাইক্রোকন্ট্রোলার মাইক্রোপ্রসেসর , মেমরি, কন্ট্রোল ইউনিট ইত্যাদির সমন্বয়ে গঠিত। যদি মাইক্রোপ্রসেসর মানুষের মস্তিস্ক হয় তবে মাইক্রোকন্ট্রোলারকে একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষের সাথে তুলনা করা চলে । মানুষ যেমন তার চিন্তা চেতনা এবং বুদ্ধিমত্তার দ্বারা পরিপার্শের যে কোন পরিবর্তনে সাড়া প্রদান করে তার কর্মকান্ডকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ঠিক তেমনি, মাইক্রোকন্ট্রোলারের ইনপুট পোর্টে বিভিন্ন ধরণের সেন্সর ব্যবহারের মাধ্যমে পরিপার্শের বিভিন্ন পরিবর্তন থেকে সিগন্যাল গ্রহণ করে সে অনুযায়ী আউটপুট পরিবর্তণের মাধ্যমে সাড়া প্রদান করতে পারে। মাইক্রোকন্ট্রোলার সম্পূর্ণরূপে প্রোগ্রামেবল হাওয়ায় কোন সার্কিটের হার্ডওয়্যার পরিবর্তন না করেই শুধুমাত্র প্রোগ্রাম উন্নত করার মাধ্যমে সার্কিটের কার্যপরিধী ও কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়।

মাইক্রোকরন্ট্রোলারের ব্যবহারিক ক্ষেত্র :

১৯৭১ সালে ইন্টেল-4004 ,4 বিট প্রসেসর এর মাধ্যমে সূচনা হয় মাইক্রোকন্ট্রোলারের ইতিহাস। পরবর্তী কালে বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন নতুন চাহিদার পূর্ণতা দানের লক্ষে এবং ইলেকট্রনিক্সকে আরো সমৃদ্ধ করার লক্ষে নতুন নতুন টেকনোলজির 4,8,16 এবং 32 বিট মাইক্রোকন্ট্রোলার তৈরি করা হয়।যা ইলেকট্রনিক্স কন্ট্রোল সিস্টেমকে অত্যাধুনিক করার পাশাপাশি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নিয়ে আসে অভাবনীয় পরিবর্তন ।সৃষ্টি হয় নতুন নতুন শিল্প ক্ষেত্র।আজও এর উন্নয়ন গতি থেমে নেই।
 acb স্বপ্নের মাইক্রোকন্ট্রোলার টিউটোরিয়াল এখন বাংলা ভাষায়,পর্ব ২(মাইক্রোকন্ট্রোলারের ব্যবহারিক ক্ষেত্র )। | Techtunes

সাধারণ ইন্ডাস্ট্রিয়াল কন্ট্রোল সিস্টেম থেকে শুরু করে জটিল ও স্পর্শকাতর ইন্সট্রুমেন্ট নিয়ন্ত্রণ এমনকি মিসাইল গাইডেন্স হিসেবেও এর ব্যবহার লক্ষনীয়।বিভিন্ন শিল্পকারখানার সুক্ষ যন্ত্রাংশের চলাচল গতির নিয়ন্ত্রণ,তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ,পানির লেভেল নির্ধারণ ,মটর এবং বয়লারের টাইমিং নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে মাইক্রোকন্টোলার দক্ষতার সাথে ব্যবহার করার মাধ্যমে যেমন শিল্পক্ষেত্রে গতি এবং শৃঙ্খলা এসেছে তেমনি মানুষের কর্মকান্ডের পরিধীকে সীমিত করেছে।মানুষের জীবনে এসেছে স্বস্তি। মানুষ হাড়ভাঙ্গা খাটুনির পরিবর্তে আজ বিনোদনের জন্য যথেষ্ট সময় পাচ্ছে।শুধু তাই নয় গৃহ সামগ্রী ও চিত্ত বিনোদন সামগ্রীতেও ইলেকট্রনিক্স কন্ট্রোল সিস্টেম হিসেবে মাইক্রোকন্ট্রোলারের ব্যবহার অভাবনীয় সফলতা এনেছে।
 uses স্বপ্নের মাইক্রোকন্ট্রোলার টিউটোরিয়াল এখন বাংলা ভাষায়,পর্ব ২(মাইক্রোকন্ট্রোলারের ব্যবহারিক ক্ষেত্র )। | Techtunes

A/D কনভার্টার, D/A কনভার্টার, টেলিফোন, রিমোট কন্ট্রোল, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, ওয়াশিং মেশিন . লাইটিং কন্ট্রোল, ডিজিটাল ডিসপ্লে কন্ট্রোল, ট্রাফিক সিগন্যাল কন্ট্রোল, ওয়েভ জেনারেশন, কলিং বেল, অটোমেটিক ডোর কন্ট্রোল , লিফট কন্ট্রোল ইত্যাদিতে মাইক্রোকন্ট্রোলারের ব্যবহার যেমন কার্যদক্ষতা বৃদ্ধি করেছে পাশাপাশি মানুষের জীবনযাত্রার মানও বৃদ্ধি করেছে অনেক গুণ।
সিঙ্গেল চিপ এবং দামে সস্তা হওয়ায় মাইক্রোকন্ট্রোলার সিকিওরিটি সিস্টেম সহ যে কোন ধরণের কন্ট্রোলিং সিস্টেমে ব্যবহার করা যায়।
মাইক্রোকন্ট্রোলারের কল্যানে আজ রোবটিক্স এবং অটোমেশন শিল্পে যেমন উন্নতি হচ্ছে ,হয়তবা এমন দিন আর বেশি দেরি নেই যখন শিল্পক্ষেত্রে আর কোনো কিছুই মানুষ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে না।
মাইক্রোকন্ট্রোলার শেখার জন্য খুব বেশি কিছু নয় ইলেকট্রোনিক্স এবং প্রোগ্রামিং এর উপর সাধারণ ধারণা আর ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট ।

!!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইট’স!!

সমকালদর্পন
Shamokaldarpon !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
বিজ্ঞানী.কম
biggani !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
আমার ব্লগ
Amar blog
সামহয়্যারইন ব্লগ
Somewhereinblog !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
সিএই ডট কম ডট বিডি
cae.com.bd !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
প্রথম আলো ব্লগ
Prothomalo blog
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ
cadetcollegeblog !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
রঙমহল ডট কম
rongmohol !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
সচলায়তন ডট কম
Sachalayatan !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
ফোরাম ডট প্রজন্ম ডট কম
projanmo !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
মেহদীআকরাম’স ব্লগ
MehdiAkram !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
ইসানুর’স ব্লগ
Isanur !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
ফোকাস বাংলা
FocusBangla !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
দৃষ্টিপট ডট অরগ
Drishtipat !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
আমাদের প্রযুক্তি
Amader Projukti
নগর বালক (ফেসবুকের বিকল্প)
Nogor Balok
নির্মান ডট কম
Nirmaan !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
নেচার ডট কম ডট বিডি
nature.com.bd !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
গ্লোবাল ভয়েসেস (নিউজ+)
Global Voices
ইবিজ ডট কম ডট বিডি
Ebiz.com.bd !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
কম্পিউটার বার্তা (ম্যাগাজিন)
Computer barta
কম জগৎ (ম্যাগাজিন)
comjagat !!জানা অজানা ২০টি! চরম বাংলা সাইটস!! | Techtunes
তাছাড়াও কিছু অতিরিক্ত লিংক: বিবিসি বাংলা ব্লগ, নির্ঝর’স ব্লগ, কলকাতা ওয়েব, জয়বাংলা দেখতে পারেন।